নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ‘দাঙ্গার উসকানি’ দেওয়ার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার সকালে তারা ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন। মহানগর হাকিম আশেক ইমাম শুনানি শেষে তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
বিএনপির দুই জ্যেষ্ঠ নেতার পক্ষে জামিন শুনানি করেন আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ, কালাম খানসহ কয়েকজন। শুনানিতে তারা বলেন, যে ধারায় এ মামলা হয়েছে তা জামিনযোগ্য।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীও এ মামলার আসামি। তবে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করেনি বা জামিন নেননি। মামলার বাদী এবি সিদ্দিকীও এদিন আদালত ছিলেন না।
আরোও পড়ুন: আজ বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
২০১৮ সালের ২৯ জুলাই জাবালে নূর পরিবহণের একটি বাসের চাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী দিয়া খানম মিম এবং দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র আব্দুল করিম রাজীবের মৃত্যু হলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শুরু হয়। নিরাপদ সড়কের দাবিতে টানা কয়েক দিন ধরে শিক্ষার্থীদের ওই নজিরবিহীন আন্দোলনে কার্যত অচল হয়ে পড়ে দেশ।
এরপর ওই বছরের ৬ আগস্ট জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী আদালতে তিন বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করেন। শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের ‘রাজনীতিকরণ’ এবং সারাদেশে ‘দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির উসকানি’ দেওয়ার অভিযোগ আনা হয় সেখানে।
আদালত তেজগাঁও থানা পুলিশকে অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্ত শেষ ২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদন দাখিল করেন পরিদর্শক (তদন্ত) সেন্টু মিয়া।
সেই প্রতিবেদন আমলে নিয়ে গত ১২ জুন ঢাকার মহানগর হাকিম আশেক ইমাম তিন আসামির নামে সমন জারি করেন। সে অনুযায়ী ফখরুল ও আমীর খসরু আত্মসমর্পণ করে জামিন নিলেন।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ‘দাঙ্গার উসকানি’ দেওয়ার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার সকালে তারা ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন। মহানগর হাকিম আশেক ইমাম শুনানি শেষে তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
বিএনপির দুই জ্যেষ্ঠ নেতার পক্ষে জামিন শুনানি করেন আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ, কালাম খানসহ কয়েকজন। শুনানিতে তারা বলেন, যে ধারায় এ মামলা হয়েছে তা জামিনযোগ্য।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীও এ মামলার আসামি। তবে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করেনি বা জামিন নেননি। মামলার বাদী এবি সিদ্দিকীও এদিন আদালত ছিলেন না।
২০১৮ সালের ২৯ জুলাই জাবালে নূর পরিবহণের একটি বাসের চাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী দিয়া খানম মিম এবং দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র আব্দুল করিম রাজীবের মৃত্যু হলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শুরু হয়। নিরাপদ সড়কের দাবিতে টানা কয়েক দিন ধরে শিক্ষার্থীদের ওই নজিরবিহীন আন্দোলনে কার্যত অচল হয়ে পড়ে দেশ।
এরপর ওই বছরের ৬ আগস্ট জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী আদালতে তিন বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করেন। শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের ‘রাজনীতিকরণ’ এবং সারাদেশে ‘দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির উসকানি’ দেওয়ার অভিযোগ আনা হয় সেখানে।
আদালত তেজগাঁও থানা পুলিশকে অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্ত শেষ ২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদন দাখিল করেন পরিদর্শক (তদন্ত) সেন্টু মিয়া।
সেই প্রতিবেদন আমলে নিয়ে গত ১২ জুন ঢাকার মহানগর হাকিম আশেক ইমাম তিন আসামির নামে সমন জারি করেন। সে অনুযায়ী ফখরুল ও আমীর খসরু আত্মসমর্পণ করে জামিন নিলেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।